হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, জেদ্দা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিনিধিরা প্রথমে তাদের জায়গায় দাঁড়িয়ে অত্যাচারী ইহুদিবাদী শাসকের সাম্প্রতিক বর্বর আগ্রাসনে শহীদ ফিলিস্তিনিদের জন্য শোক জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
ফিলিস্তিনের বিষয়ে, মিথ্যা তথ্য ও গুজব প্রতিরোধের উপায় চিহ্নিত করা এবং সহিংসতা ও ঘৃণা ছড়ানোর ক্ষেত্রে মিডিয়ার ভূমিকা, সেইসাথে ভুল দিকনির্দেশনা ও পক্ষপাতিত্বের বিপদ, ওআইসির মিডিয়া সংস্থাগুলির জেদ্দা আন্তর্জাতিক সভার আলোচ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ইউএনএ, অর্গানাইজেশন অব নিউজ এজেন্সি অব অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) আয়োজিত এই বৈঠকে ইসলামিক স্কলার ইউনিয়নের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল করিম আল-ঈসা, অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের মহাসচিব হুসাইন ইব্রাহিম ত্বহা এবং ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী আহমেদ আসাফ।
উক্ত অনুষ্ঠানে ইসলামী দেশগুলোর প্রধান সংবাদ সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছাড়াও বিশিষ্ট আলেম, চিন্তাবিদ, আইনবিদ, মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক ইস্যুতে, বিশেষ করে ধর্মীয় আন্তর্জাতিক ইস্যুতে মিডিয়া সংস্থাগুলির ত্রুটিগুলি চিহ্নিত করা, মিডিয়া-সম্পর্কিত ইস্যুতে উস্কানি ও পক্ষপাতের নেতিবাচক প্রভাব এবং মানব সমাজের জন্য এর বিপদ এবং মিডিয়ার ক্ষেত্রে মিথ্যা তথ্য, গুজব ও ঘৃণা ছড়ানোর নেতিবাচক প্রভাবগুলি মূল্যায়ন করা, ওআইসি সদস্য দেশগুলির প্রতিরোধের জন্য একটি যৌথ আন্তর্জাতিক ইউনিয়ন তৈরি করা গণমাধ্যম সংস্থাগুলির জেদ্দা আন্তর্জাতিক সভার লক্ষ্যগুলির মধ্যে একটি।